অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার জন্য জয় এখন কেবলই সময়ের ব্যাপার। জয়টা আরও আগেই দেখছিল তারা কিন্তু আজ চতুর্থ দিন শেষে তা এসে গেছে একেবারে দৃষ্টিসীমার মধ্যেই। আর মাত্র ৪ উইকেট। গোটা পঞ্চম দিন হাতে রেখে এই ৪ উইকেট তুলে নিতে বোধহয় অস্ট্রেলিয়ার কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
৫৩০ রানের পাহাড়ে ওঠার ব্রত নিয়ে চতুর্থ দিনটা ইংল্যান্ড কাটিয়ে দিলেও অবশিষ্ট ৪ উইকেটে তাঁরা ২৮৪ রানের ঘাটতি পূরণ করে ফেলবে—এমন আশাবাদী এই মুহূর্তে নন কোনো খ্যাপাটে ইংল্যান্ড সমর্থকও। ব্রিসবেনে প্রথম টেস্টে বড় পরাজয়ের পর দ্বিতীয় টেস্টেও আরও একটি বড় পরাজয় তাই ইংল্যান্ডের নিয়তিই। খুব বড় কোনো দৈবাত্ ঘটনাই কেবল অ্যাডিলেডে মান বাঁচাতে পারে কুক বাহিনীর।
হ্যাঁ দৈবাত্ কোনো ঘটনার অপেক্ষাতেই এই মুহূর্তে ইংল্যান্ড। চতুর্থ দিন শেষে উইকেটে থাকা ম্যাট প্রায়র ও স্টুয়ার্ট ব্রডের কাছ থেকেই এমন কোন কিছু প্রত্যাশা করছে তারা। প্রায়র অপরাজিত ৩১ রানে, ব্রড ২২ রানে; এরাই শেষ ভরসা। গ্রায়েম সোয়ান, জেমস অ্যান্ডারসন আর মন্টি পানেসার অসাধারণ কিছু করে ফেলবেন—এমনটা নিশ্চয়ই আশা করেন না স্বয়ং ইংলিশ ম্যানেজমেন্টও। ৬ উইকেটে ২৪৭ রান নিয়ে চতুর্থ দিন শেষ করা ইংল্যান্ড পঞ্চম দিনে স্রোতের বিপরীতে কতদূর সাঁতরে যেতে পারে, দেখার বিষয় এখন এটিই।
গতকাল তৃতীয় দিন শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ১৩২ রান। ডেভিড ওয়ার্নার অপরাজিত ছিলেন ৮৩ রানে। এর আগে মিচেল জনসনের অসাধারণ বোলিংয়ে ইংল্যান্ড নিজেদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়ে যায় ১৭২ রানেই। আজ চতুর্থ দিন সকালে ইনিংস ঘোষণা করে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে দর্শকদের একটু অবাকই করে দেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। দর্শকরো হয়ত অবাক
http://www.dsebd.orgহয়েছিলেন ৮৩ রানে অপরাজিত থাকা ওয়ার্নার সেঞ্চুরির সুযোগ না পাওয়ায়। কিন্তু ৫৩০ রানে এগিয়ে থেকে ক্লার্ক ভেবেছেন সময়ের কথা। গোটা দুই দিন ইংল্যান্ডের পক্ষে প্রতিরোধ গড়ে তোলা যে সম্ভব নয়, এমন ভাবনা থেকেই ওই ইনিংস ঘোষণা। ক্লার্ক যে ভুল সিদ্ধান্ত নেননি, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ চতুর্থ দিন শেষে ইংল্যান্ডের স্কোরকার্ডই।
ইংল্যান্ডের পক্ষে আজ সবচেয়ে বড় প্রতিরোধটা এসেছে জো রুটের কাছ থেকে। তাঁর ৮৪ রানের ইনিংসটি আশা জাগিয়েছিল। নাথান লায়নের বলে উইকেটের পেছনে হাডিনকে ক্যাচ দিয়ে শেষ হয় তাঁর আশা-জাগানিয়া ইনিংসটি। এছাড়াও কেভিন পিটারসেন ৫৩ রান করে রুটের সঙ্গে বেধেছিলেন ১১১ রানের এক জুটি। কিন্তু সেটাও শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট প্রমাণিত হয়নি। স্মিথকে বোল্ড করেন ডিটার সিডল। এই দুই ব্যাটসম্যান ছাড়া বেন স্টোকসের ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান।
অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ২ উইকেট তুলে নিয়েছেন পিটার সিডল। তাঁর খরচ ২১ রান। এছাড়া রায়ান হ্যারিস, মিচেল জনসন, নাথান লায়ন ও স্টিভ স্মিভ—প্রত্যেকেই তুলে নিয়েছেন একটি করে উইকেট। সূত্র: রয়টার্স।
৫৩০ রানের পাহাড়ে ওঠার ব্রত নিয়ে চতুর্থ দিনটা ইংল্যান্ড কাটিয়ে দিলেও অবশিষ্ট ৪ উইকেটে তাঁরা ২৮৪ রানের ঘাটতি পূরণ করে ফেলবে—এমন আশাবাদী এই মুহূর্তে নন কোনো খ্যাপাটে ইংল্যান্ড সমর্থকও। ব্রিসবেনে প্রথম টেস্টে বড় পরাজয়ের পর দ্বিতীয় টেস্টেও আরও একটি বড় পরাজয় তাই ইংল্যান্ডের নিয়তিই। খুব বড় কোনো দৈবাত্ ঘটনাই কেবল অ্যাডিলেডে মান বাঁচাতে পারে কুক বাহিনীর।
হ্যাঁ দৈবাত্ কোনো ঘটনার অপেক্ষাতেই এই মুহূর্তে ইংল্যান্ড। চতুর্থ দিন শেষে উইকেটে থাকা ম্যাট প্রায়র ও স্টুয়ার্ট ব্রডের কাছ থেকেই এমন কোন কিছু প্রত্যাশা করছে তারা। প্রায়র অপরাজিত ৩১ রানে, ব্রড ২২ রানে; এরাই শেষ ভরসা। গ্রায়েম সোয়ান, জেমস অ্যান্ডারসন আর মন্টি পানেসার অসাধারণ কিছু করে ফেলবেন—এমনটা নিশ্চয়ই আশা করেন না স্বয়ং ইংলিশ ম্যানেজমেন্টও। ৬ উইকেটে ২৪৭ রান নিয়ে চতুর্থ দিন শেষ করা ইংল্যান্ড পঞ্চম দিনে স্রোতের বিপরীতে কতদূর সাঁতরে যেতে পারে, দেখার বিষয় এখন এটিই।
গতকাল তৃতীয় দিন শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ১৩২ রান। ডেভিড ওয়ার্নার অপরাজিত ছিলেন ৮৩ রানে। এর আগে মিচেল জনসনের অসাধারণ বোলিংয়ে ইংল্যান্ড নিজেদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়ে যায় ১৭২ রানেই। আজ চতুর্থ দিন সকালে ইনিংস ঘোষণা করে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে দর্শকদের একটু অবাকই করে দেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। দর্শকরো হয়ত অবাক
http://www.dsebd.orgহয়েছিলেন ৮৩ রানে অপরাজিত থাকা ওয়ার্নার সেঞ্চুরির সুযোগ না পাওয়ায়। কিন্তু ৫৩০ রানে এগিয়ে থেকে ক্লার্ক ভেবেছেন সময়ের কথা। গোটা দুই দিন ইংল্যান্ডের পক্ষে প্রতিরোধ গড়ে তোলা যে সম্ভব নয়, এমন ভাবনা থেকেই ওই ইনিংস ঘোষণা। ক্লার্ক যে ভুল সিদ্ধান্ত নেননি, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ চতুর্থ দিন শেষে ইংল্যান্ডের স্কোরকার্ডই।
ইংল্যান্ডের পক্ষে আজ সবচেয়ে বড় প্রতিরোধটা এসেছে জো রুটের কাছ থেকে। তাঁর ৮৪ রানের ইনিংসটি আশা জাগিয়েছিল। নাথান লায়নের বলে উইকেটের পেছনে হাডিনকে ক্যাচ দিয়ে শেষ হয় তাঁর আশা-জাগানিয়া ইনিংসটি। এছাড়াও কেভিন পিটারসেন ৫৩ রান করে রুটের সঙ্গে বেধেছিলেন ১১১ রানের এক জুটি। কিন্তু সেটাও শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট প্রমাণিত হয়নি। স্মিথকে বোল্ড করেন ডিটার সিডল। এই দুই ব্যাটসম্যান ছাড়া বেন স্টোকসের ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান।
অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ২ উইকেট তুলে নিয়েছেন পিটার সিডল। তাঁর খরচ ২১ রান। এছাড়া রায়ান হ্যারিস, মিচেল জনসন, নাথান লায়ন ও স্টিভ স্মিভ—প্রত্যেকেই তুলে নিয়েছেন একটি করে উইকেট। সূত্র: রয়টার্স।
No comments:
Post a Comment